জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব এবং সংস্কার কমিটির সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের বৈঠক
গোলাম কিবরিয়া পলাশ, জেলা প্রতিনিধি ময়মনসিংহ।
ময়মনসিংহে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এডিএম এর মধ্যস্থতায় ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব এবং সংস্কার কমিটির সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বুধবার (১২ মার্চ) দুপুর ২টায় সমঝোতা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। অসমাপ্ত আলোচনা পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করে জানানো হবে।সংস্কার কমিটির মূখ্য সংগঠক শিবলী সাদিক খান উপস্থিত সাংবাদিকদের জানান আলোচনা এবং আন্দোলন একটি চলমান প্রক্রিয়া। "প্রেসক্লাব ফর প্রেসম্যান" দাবি বাস্তবায়নের অনুষ্ঠিত আলোচনায় বলা হয় পক্ষদ্বয়ের মধ্যে একটি আহবায়ক বা এডহক কমিটি গঠন, সাংবাদিকদের নামের চূড়ান্ত তালিকা প্রনয়ণ, প্রস্তাবিত গঠনতন্ত্র প্রয়োজনে আরো সংশোধন সংযোজন বিয়োজন করে সাধারণ সভা আহবান করে অনুমোদন করার ব্যবস্থা গ্রহণ।এ লক্ষ্যে উভয় পক্ষের সাংবাদিকদের পারষ্পরিক সহনশীল সহমর্মিতার মানষিকতা দেখিয়ে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানানো হলে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম বলেন নির্বাহী কমিটির সাথে আলোচনা করে পরবর্তী তারিখে এ বিষয়ে পুনরায় বৈঠকের তারিখ নির্ধারণ করা যেতে পারে। সদস্য নিয়োগ প্রক্রিয়া ঈদের পর আহবান করা হবে।এ সময় সংস্কার কমিটির সদস্য সচিব আজগর হোসেন রবিন বলেন সদস্য হওয়ার জন্য আমরা আন্দোলন করছি না আমরা চাই সংস্কার। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট উম্মে হাবিবা মীরা পক্ষদ্বয়ের আলোচনা শুনে দ্রুত সমাধান করে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার তাগিদ দেন।এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রেসক্লাবের পক্ষে সাইফুল ইসলাম, এনটিভি প্রতিনিধি আইয়ুব আলী, সোনালী শীষ পত্রিকার জহর লাল দে, আনন্দ টিভি ও জনকন্ঠের আলমগীর কবির উজ্জ্বল, সময়ের কাগজ পত্রিকার সাদেকুর রহমান। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ বিভাগীয় সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক, দৈনিক বঙ্গ সংবাদ এর ব্যুরো প্রধান গোলাম কিবরিয়া পলাশ, সুমন ভট্টাচার্য, আশিকুর রহমান মিঠু, জহির খান সুজন, কামরুল হাসান, আরিফ রেওগীর, আমিনুল ইসলাম, মফিদুল ইসলাম লাভলু, তাসলিমা রত্না, রোকসানা আক্তার, লিটন, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, আব্দুল হাকিম, নজরুল ইসলাম খান, মোঃ সেলিম, মোহাম্মদ আলী, বাবুল, বিশু, দ্বীন ইসলাম, হাবিব, মারুফ, শরিফুল প্রমুখ।এ ছাড়াও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়েুর সামনে শতাধিক সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে সকল সাংবাদিকগণ তাদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন দাবি অধিকার মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় চলমান আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।