প্রিন্ট এর তারিখঃ এপ্রিল ২৯, ২০২৫, ৪:৪৯ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ মার্চ ২৭, ২০২৫, ১:১৩ পি.এম
বাংলাদেশের ইতিহাস রচিত কালিদগারে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব বানিস্নান অনুষ্ঠিত
মোঃআনোয়ার হোসেন শেরপুর প্রতিনিধি।
আজ ২৭ মার্চ সকালে শেরপুর জেলার শ্রীবরদী উপজেলার গডজরিপা ইউনিয়নের গডজরিপা কালিদসাগরে এসে বিভিন্ন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে কথা বলে জানা যায় যে ।
আজ বাংলা চৈত্র মাসের ত্রয়োদোষী কৃষ্ণপক্ষের তিথি, মহাবারনী স্নানের উপলক্ষে উপস্থিত হয়েছি। মধু কৃষ্ণা ত্রয়োদোষী তিথিতে সনাতন ধর্মের ভক্তরা একালিদসাগরে সমবেত হয় এগঙ্গা স্নান করলে তাদের বিশ্বাস সমস্ত পাপ ক্ষয় হবে।এউদ্দেশে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবছর এখানে আসে গঙ্গা পূজা করতে ধর্মী উৎস প্রসাদ বিতরণ, গরিব দুঃখী দের দান করা,এবং অন্যন ধর্মী উৎসব হয় প্রতিবছর এমাসটাতেই বানিসান হয়।কলিযুগের প্রথম আরম্ভে চাঁদ সওদাগর নামক এক সোওয়াদগর ছিলেন তার সত্য দিঙ্গা এবং বেহুলা লক্ষিন্দর এই কালিদসাগরে সে তার লাস নিয়ে নদীতে প্রবাহিত হয়েছে। সেখান থেকে এটা তীর্থ স্থান নামে পরিচিতি লাভ করেছে।বারন্দীর উপযুক্ত স্থান এবং সনাতন ধর্মাবলম্বীদের তীর্থ স্থান ও পুর্নস্থান।ও আমাদের দৈনন্দিন জিবনে যে পাপরাশীর জন্ম হয় এপাপ গোলো ক্ষয়করার জন্য আমার আত্মবিশ্বাস নিয়ে গঙ্গা স্নানে আসছি এই পূর্ণ স্থানে স্নান করলে আমাদের দেহের পাপগোলী মুছেযাবে আমরা স্বর্গবাসী হব, এপ্রত্যাশা এস্নান করছি, মা গঙ্গাকে আমার প্রণাম, সুর্য দেবকে আমার প্রণাম, আমাদের পুর্ব পুরুষদের কাছে জানি যে এই কালিদসাগর বেহুলা লক্ষীনদরের একটা ঐতিহ্য বাহী স্নান। এখানে আছে কালিদসাগরের ডিঙ্গী ঠিকির একটা স্তম্ভ, আমরা অত্যন্ত ভক্তি পুর্নবিশ্বাস এর সাথে গঙ্গা স্নানের জন্য আসি। এখানে অনেক পূর্ণারথ, অনেক সাধু গ্রোর্প, ব্যবসাইরা, ও মা গঙ্গা পূজা হইতেছে।
আমার সর্বোপরি আমরা একটা সামাজিক অনুষ্ঠানে মধ্যে ধর্ম পালন করলাম।
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত