২৬ শে মার্চ সৈকত হত্যার ৮ বছর
প্রতিনিধির নাম :
-
প্রকাশিত:
বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫
-
৩০
বার পড়া হয়েছে

মোঃ আল আমিন ক্রাইম রিপোর্টার নরসিংদী জেলা।
গত ২৬ শে মার্চ ২০১৮ সাল। বন্ধু নামক নরপশুর ফোন পেয়ে ছুটে যায় আপন বন্ধুরকাছে। আর ফেরা হয়নি তার গর্বধারীনি মায়ের কাছে। স্ত্রী পায়নি তার স্বামীকে অবুঝ শিশু দেখেনি তার বাবার মুখ। কথায় আছে একজন ভালো বন্ধু ১০০টি বইয়ের সমান। কথাটি সত্যি হলেও বিশ্বাস করতে কস্ট হয় এদের মতো বন্ধু নামের শত্রু থাকলে।
নরসিংদী সদর উপজেলার শিলমান্দী ইউনিয়নে বড়ো বাড়ি হিসেবে পরিচিত, হাজ্বী মরহুম রুস্তম আলী সাহেবের ছোটো ছেলে সৈকত পুরো নাম মাহমুদুল হাসান ( সৈকত )। বন্ধুত্ব গড়ে তোলাই কাল হয়ে দাঁড়ায় সৈকতের জীবন।বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে নরসিংদী জেলার প্রাণকেন্দ্র পৌরসভা সংলগ্ন সিটি সেন্টারের ১৬ তলা ছাদে অমানুষিক নিষ্ঠুর নির্যাতন করে নৃশংসভাবে খুন করে সৈকত কে। আদরের
ছেলেকে হত্যার শোক সইতে না পেরে দুনিয়া থেকে বিদায় নেন মমতাময়ী মা, তার একবছর পর দুনিয়া থেকে বিদায় নেন তার বাবা। তার পাঁচ বছর পর দুনিয়া থেকে বিদায় নেন মামলার বাদী সৈকতের বড়ো ভাই মোরশেদ আলম।জীবনের মানে বুঝার আগেই স্বামী হত্যা বাবার নির্ভরতা বোঝার আগেই বঞ্চিত পিতৃহারা শিশু।
আজ এই স্বাধীন দেশে শিলমান্দী ইউনিয়ন বাসীর একটাই দাবি
বন্ধু নামক ঘাতক খুনিদের যেনো উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হয়।
সংবাদটি শেয়ার করুন
আরো সংবাদ পড়ুন